بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ [٩٦:١]
পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন [৯৬:১]
خَلَقَ الْإِنسَانَ مِنْ عَلَقٍ [٩٦:٢]
সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে। [৯৬:২]
| ﴿٢﴾ |
اقْرَأْ وَرَبُّكَ الْأَكْرَمُ [٩٦:٣]
পাঠ করুন, আপনার পালনকর্তা মহা দয়ালু, [৯৬:৩]
| ﴿٣﴾ |
الَّذِي عَلَّمَ بِالْقَلَمِ [٩٦:٤]
যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন, [৯৬:৪]
| ﴿٤﴾ |
عَلَّمَ الْإِنسَانَ مَا لَمْ يَعْلَمْ [٩٦:٥]
শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না। [৯৬:৫]
| ﴿٥﴾ |
كَلَّا إِنَّ الْإِنسَانَ لَيَطْغَىٰ [٩٦:٦]
সত্যি সত্যি মানুষ সীমালংঘন করে, [৯৬:৬]
| ﴿٦﴾ |
أَن رَّآهُ اسْتَغْنَىٰ [٩٦:٧]
এ কারণে যে, সে নিজেকে অভাবমুক্ত মনে করে। [৯৬:৭]
| ﴿٧﴾ |
إِنَّ إِلَىٰ رَبِّكَ الرُّجْعَىٰ [٩٦:٨]
নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার দিকেই প্রত্যাবর্তন হবে। [৯৬:৮]
| ﴿٨﴾ |
أَرَأَيْتَ الَّذِي يَنْهَىٰ [٩٦:٩]
আপনি কি তাকে দেখেছেন, যে নিষেধ করে [৯৬:৯]
| ﴿٩﴾ |
عَبْدًا إِذَا صَلَّىٰ [٩٦:١٠]
এক বান্দাকে যখন সে নামায পড়ে? [৯৬:১০]
| ﴿١٠﴾ |
أَرَأَيْتَ إِن كَانَ عَلَى الْهُدَىٰ [٩٦:١١]
আপনি কি দেখেছেন যদি সে সৎপথে থাকে। [৯৬:১১]
| ﴿١١﴾ |
أَوْ أَمَرَ بِالتَّقْوَىٰ [٩٦:١٢]
অথবা খোদাভীতি শিক্ষা দেয়। [৯৬:১২]
| ﴿١٢﴾ |
أَرَأَيْتَ إِن كَذَّبَ وَتَوَلَّىٰ [٩٦:١٣]
আপনি কি দেখেছেন, যদি সে মিথ্যারোপ করে ও মুখ ফিরিয়ে নেয়। [৯৬:১৩]
| ﴿١٣﴾ |
أَلَمْ يَعْلَم بِأَنَّ اللَّهَ يَرَىٰ [٩٦:١٤]
সে কি জানে না যে, আল্লাহ দেখেন? [৯৬:১৪]
| ﴿١٤﴾ |
كَلَّا لَئِن لَّمْ يَنتَهِ لَنَسْفَعًا بِالنَّاصِيَةِ [٩٦:١٥]
কখনই নয়, যদি সে বিরত না হয়, তবে আমি মস্তকের সামনের কেশগুচ্ছ ধরে হেঁচড়াবই- [৯৬:১৫]
| ﴿١٥﴾ |
نَاصِيَةٍ كَاذِبَةٍ خَاطِئَةٍ [٩٦:١٦]
মিথ্যাচারী, পাপীর কেশগুচ্ছ। [৯৬:১৬]
| ﴿١٦﴾ |
فَلْيَدْعُ نَادِيَهُ [٩٦:١٧]
অতএব, সে তার সভাসদদেরকে আহবান করুক। [৯৬:১৭]
| ﴿١٧﴾ |
سَنَدْعُ الزَّبَانِيَةَ [٩٦:١٨]
আমিও আহবান করব জাহান্নামের প্রহরীদেরকে [৯৬:১৮]
| ﴿١٨﴾ |
كَلَّا لَا تُطِعْهُ وَاسْجُدْ وَاقْتَرِب [٩٦:١٩]
কখনই নয়, আপনি তার আনুগত্য করবেন না। আপনি সেজদা করুন ও আমার নৈকট্য অর্জন করুন। [৯৬:১৯]
| [[۩]] ﴿١٩﴾ |
No comments:
Post a Comment